তেঁতুলের গুনাগুন ও কার্যকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।

তেঁতুলের গুনাগুন ও কার্যকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। তেঁতুলে আমাদের বাড়ির আশেপাশে দেখা যায় তাই আমরা এর গুনাগুন সম্পর্কে খুব একটা জানার আগ্রহ দেখাই না। তেঁতুল খাওয়া কত ধরনের রোগ ব্যাধির উপশম করতে সাহায্য করে থাকে, তেঁতুলের ব্যাবহার সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে এবং নিয়ম জেনে খেতে পারলে এর পরিপূর্ণ গুনাগুন পেতে সাহায্য করবে।
তেঁতুলের গুনাগুন ও কার্যকারিতা
এছাড়া এই পোস্টের মাধ্যমে কাঁচা তেঁতুলের গুনাগুন সম্পর্কে, তেঁতুল গাছের ছালের কি কি গুনাগুন রয়েছে, তেঁতুলের বিচির কার্যকারিতা কেমন, তেঁতুলের পাতার উপকারিতা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে আমরা জানতে পারবো। তাই এই সব বিষয় সম্পর্কে জানার জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইলো।

ভূমিকা

আমরা প্রায় সকলেই তেঁতুল গাছ বা তেঁতুল চিনে থাকি। গ্রামাঞ্চলের মানুষ এর সাথে আরও বেশি পরিচিত। শহরের মানুষ হয়তো তেঁতুলের সাথে তেমন একটা পরিচিত নয়। আবার তেঁতুল গাছ বা তেঁতুল সম্পর্কে জানলেও তেঁতুলের যে বিভিন্ন রোগের ঔষধী গুনাগুনা রয়েছে সে বিষয়ে আমাদের অনেকেরই জানা নেই। পাকা তেঁতুলকে কফ এবং বায়ু নাশক ঔষধ বলা হয়ে থাকে। 


এছাড়া পাকা তেঁতুল বায়ু ও মল নিষ্কাশন করতে ব্যাপক সাহায্য করে থাকে, খিদে বাড়াতে ব্যাপক কার্যকরী, উষ্ণবীর্য অর্থাৎ কড়া ধাতের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী। চিকিৎসা বিজ্ঞানী অনুযায়ী পাকা তেঁতুলে রয়েছে মৃদু জোলাপের গুনাগুন অর্থাৎ পেট পরিষ্কারক হিসেবে সাহায্য করে থাকে, শরীর শীতল রাখতেও ব্যাপক সাহায্য করে থাকে।

রোগ ব্যাধিতে তেঁতুলের ব্যাবহার বিধি

তেঁতুল বিভিন্ন রোগ ব্যাধিতে মহা ঔষধ হিসেবে কাজ করে থাকে। তেঁতুলের এই ব্যাবহার বিধি না জানার কারনে হয়তো আমরা তেঁতুলের তেমন ব্যাবহার বিধি প্রয়োগ করতে পারিনা বা এর কার্যকারীতা সম্পর্কে আমরা তেমন কিছু জানিনা। কোন রোগের সমস্যা দূর করতে তেঁতুলের কি ব্যাবহার বিধি রয়েছে বা কার্যকারিতা রয়েছে তা নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ


  • পানিতে ভেজানো তেঁতুলের পাতলা রস সামান্য চিনি মিশিয়ে খেতে পারলে তৃষ্ণা মেটাতে সাহায্য করে থাকে এবং খিদে বাড়াতে সাহায্য করে।
  • কোষ্ঠবদ্ধতা, জ্বর, শরীর জ্বালা করা প্রভূতি রোগে পানিতে ভিজিয়ে রাখা তেঁতুলের শরবত খেলে এই সব রোগ থেকে রেহাই পেতে সাহায্য করে থাকে।
  • পাকা তেঁতুলের শাঁস খেতে পারলে স্কার্ভি রোগ এবং চর্মরোগ দূর করতে সাহায্য করে থাকে।
  • জ্বর, পিপাসা, সর্দি-গর্মি, পিত্তের জন্য যে বমি হতে দেখা যায় সেই সব রোগের সমস্যায় পাকা তেঁতুলের শাঁস খেতে পারলে অনেক উপকার পাবেন।
  • মুখের ঘায়ে বা ক্ষত হলে পাকা তেঁতুল পানিতে মিশিয়ে কুলকুচি বা কুলি করলে এসব রোগে উপকার পাওয়া যায়।
  • খাবার সহজে হজম করতে, হার্ট ভালো রাখতে, পাকস্থলী সবল রাখতে, পিত্ত ও বিকৃত ধাতু মলের সাথে নিষ্কাশিত করতে তেঁতুল ব্যাপক সাহায্য করে থাকে।

শরীর সুস্থ্য রাখতে তেঁতুলের বিচির উপকারিতা

শরীর সুস্থ্য রাখতে বা শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে তেঁতুলের বিচি অনেক উপকার করে থাকে। তেঁতুলের বিচি আমরা হেলা করে বা এর গুনাগুন সম্পর্কে না জেনে তেঁতুল খাওয়ার পর আমরা তেঁতুলের বিচি ফেলে দিয়ে থাকি। তেঁতুলের বিচির গুনাগুন ও কার্যকারিতা সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ

  • তেঁতুলের বীজ বা তেঁতুলের বিচি শরীরের বিভিন্ন অংশের ফোলা কমাতে সাহায্য করে থাকে।
  • তেঁতুলের বিচি বা বীজ বেটে নিয়ে ঘিয়ে মিশিয়ে প্রলেপ দিলে ফুলো ও মচকানির ব্যাথা কমে যেতে সাহায্য করে থাকে।
  • তেঁতুলের বিচির হালুয়া বানিয়ে খেতে পারলে শরীরের জন্য অনেক উপকারী।
  • তেঁতুলের বীজ পানিতে ভিজিয়ে ছাল তুলে ফেলে বেটে ঘিয়ে ভেজে দুধে সেদ্ধ করে চিনি , ছোট এলাচ, দারচিনি ও তেজপাতার গুঁড়া দিয়ে হালুয়া বানিয়ে প্রতিদিন নিয়মিত চেটে চেটে খেতে পারলে শরীরের বল বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং শুক্রাণু বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে থাকে।
  • তেঁতুল বীজের খোসা কুটে নিয়ে গুঁড় মিশিয়ে ছোলার আকারের বড়ি বানিয়ে প্রতিদিন একটা করে বড়ি টানা তিন বা চার দিন খেতে পারলে অর্শ থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে।
  • তেঁতুল বীজের শাঁস পুরানো পেটের নানা সমস্যার সমাধানে ব্যাপক সাহায্য করে থাকে।

শরীর সুস্থ্য রাখতে তেঁতুল পাতার কার্যকারিতা

তেঁতুলের বিচি বা তেঁতুলের বীজের ন্যায় তেঁতুলের পাতারও ব্যাপক কার্যকারিতা রয়েছে। অথচ আমরা তেঁতুলের ব্যাবহার সম্পর্কে কত কিছুই জানিনা। তেঁতুলের বিভিন্ন অংশের কার্যকারিতা সম্পর্কে জানতে পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি অনেক কিছুই জানতে পারবেন। তেঁতুলের পাতার যে উপকারিতা ও কার্যকারিতা রয়েছে তা নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ

  • কচি তেঁতুলের পাতা সেদ্ধ করে সেই পানি খেতে পারলে পেটের অনেক অসুখ সারাতে সাহায্য করে।
  • কচি তেঁতুল পাতা বেটে পানিতে মিশিয়ে খেতে পারলে আমাশা, পিত্তের জন্য যে জ্বর হয়ে থাকে সেই জ্বর এবং যৌনব্যাধি দূর করতে ব্যাপক সাহায্য করে থাকে।
  • তেঁতুল পাতা বাটার প্রলেপ লাগালে শরীরের বিভিন্ন যায়গার ফুলা কমাতে সাহায্য করে এবং জ্বালা কমাতেও সাহায্য করে থাকে।
  • তেঁতুল পাতা ও গোলমরিচ বাটার প্রলেপ লাগালে মাকড়সার বিষের জন্য যে ঘা হয়ে থাকে তাতে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
  • তেঁতুল পাতার পুঁটলি বেধে চোখে বুলিয়ে দিতে পারলে চোখ ওঠা রোগের জন্য যে ব্যাথা বা সমস্যা হয় তা দূর করতে এবং অনেক আরাম দিতে সাহায্য করে থাকে।

বিভিন্ন সমস্যায় তেঁতুল খাওয়ার উপকারিতা বা কার্যকারিতা

তেঁতুল খাওয়ার যে বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে তা আমাদের জানতে হবে। কারণ তেঁতুল আমাদের অনেক পরিচিত এবং সহজলভ্য একটা খাবার। তাই তেঁতুল খাওয়ার কার্যকারিতা বা উপকারিতা সম্পর্কে এই পোস্ট পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন। নিচে তেঁতুল খাওয়ার উপকারিতা বা কার্যকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হইলোঃ
  1. শরীরের বিষাক্ত বায়ু ও ম্যালেরিয়ার জন্যে শরীরে যে দূষিত বায়ু সৃষ্টি হয় তা তেঁতুল খাওয়ার দ্বারা দূর হয়ে যেতে সাহায্য করে থাকে।
  2. তেঁতুল খাওয়ার ফলে মৃদু জোলাপের কাজ করে থাকে অর্থাৎ মৃদু-বিরোচক হতে সাহায্য করে।
  3. পাকা তেঁতুল গা-বমি ভাব দূর করতে সাহায্য করে, পিত্তের জন্য যে বমি হয়ে থাকে তা দূর করতেও ব্যাপক সাহায্য করে থাকে।
  4. তৃষ্ণা বেড়ে যাওয়ার ফলে, পিত্তে বেড়ে যাওয়ার ফলে যে জ্বর হয়ে থাকে তা দূর করতে তেঁতুল খাওয়া দরকার।
  5. শরীর জালাপোড়া করা, মূর্ছা, সব রকমের চুলকানি সারাতে তেঁতুল খাওয়া অনেক উপকারী।
  6. বুক ধড়ফড় করা, মাথা ঘোরা, রক্তের প্রকোপ এসব অসুখে তেঁতুল খেলে অনেক আরাম পাওয়া যায়।
  7. ঔষধ হিসেবে ব্যাবহার করার জন্যতেঁতুল সব সময় পানিতে ভিজিয়ে পরিষ্কার পানি দিয়ে ছেঁকে নিয়ে খেতে পারলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
  8. যাদের হজম শক্তি কম তাদের জন্য উত্তম পরামর্শ হলো নিয়মিত তেঁতুল খেতে হবে তাহলে খাবার হজম করতে সাহায্য করবে।
  9. বর্তমানে হার্টের সমস্যা একটা মারাত্বক মরণ ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। হার্টের সমস্যা দূর করতে নিয়মিত তেঁতুল খেতে পারেন তাহলে আপনার হার্টের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে, আপনার হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করবে।
  10. নিয়মিত তেঁতুল খাওয়ার ফলে আপনার পাকস্থলী সবল রাখতে সাহায্য করবে।
  11. এছাড়া যাদের পেশার অনেক বেশি থাকে তাদের নিয়মিত তেঁতুল খাওয়া উচিৎ। তাহলে পেশার কমে যেতে সাহায্য করবে।

কাঁচা তেঁতুল ও তেঁতুল গাছের ছালের উপকারিতা

  • কাঁচা তেঁতুল ব্যাথার জন্য খুবই উপকারী। পান্তা ভাতের পানিতে তিলের তেল মিশিয়ে কাঁচা তেঁতুল বেটে নিতে হবে। তারপর সেগুলো হালকা গরম করে ব্যাথার স্থানে প্রলেপ দিলে উক্ত ব্যাথা দূর করতে সাহায্য করবে।
  • কাঁচা তেঁতুল পুড়িয়ে সেই শাঁস ও লবণ বা সোড়া মিশিয়ে প্রলেপ দিয়ে লাগালে হাড়ের ব্যাথা, বাতের ব্যাথা এমনকি শরীরের কোন অংশের ব্যাথা সারাতেও সাহায্য করে থাকে।
  • তেঁতুল গাছের ছাল পুড়িয়ে ঠান্ডা পানিতে মিশিয়ে খেতে পারলে অম্লপিত্ত সারাতে সাহায্য করে, অল্পপিত্তের জন্য যে ব্যাথা অনুভূত হয় তা দূর করতে সাহায্য করে।
  • তেঁতুল গাছের শুকনো ছালের প্রলেপ ক্ষতস্থানে লাগালে তাড়াতাড়ি ঘা সারাতে সাহায্য করবে।

শরীর সুস্থ্য রাখতে পুরোনো তেঁতুলের গুনাগুন ও কার্যকারিতা

  • পুরোনো তেঁতুলের গুন অনেক ক্ষেত্রে কাঁচা তেঁতুলের গুনাগুনের চেয়ে কম না।
  • পুরোনো তেঁতুল ও মিশ্রি ভেজানো পানি খেলে আমাশা, কোষ্ঠবদ্ধতা ও পেট গরম রাখাতে সাহায্য করে।
  • এক্ষেত্রে একবারে দুই চা চামচ পানি খেলেই এই উপকার পাওয়া যাবে।
  • হুপিং কাশিতে পুরোনো তেঁতুল ২ চা চামচ, ৪ চা চামচ আখের গুঁড় মিশিয়ে ১০০ গ্রাম পানিতে পাথর বাটিতে গলিয়ে নিয়ে প্রতিদিন নিয়মিত ২ চা চামচ করে খেতে পারলে অনেক উপকার মিলবে।
  • টি বি ছাড়া যেকোন কাশিতে পুরোনো তেঁতুলের রস রোদ্দুরে গরম করে চুষে খেতে পারলে শরীরের জন্য অনেক উপকার।
  • শ্বেত চন্দন বাটার সাথে পুরোনো তেঁতুল বাটা গায়ে লাগালে চুলকানি সারাতে সাহায্য করবে।
  • জ্বর, শরীর জ্বালা করা, বমি ও তৃষ্ণায় অল্প পরিমাণে পুরোনো তেঁতুল পাথর বাটিতে পানিতে গলিয়ে নিয়ে মিশ্রি এবং পাতিলেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারলে শরীরের অনেক সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে।

তেঁতুলের কতিপয় গুনাগুন ও কার্যকারিতা

  • তেঁতুলের গুনাগুন এবং ব্যাপক কার্যকারিতা রয়েছে। এই আর্টিকেলটি পড়ে তেঁতুলের গুনাগুন এবং কার্যকারিতা গুলো জেনে সেই ভাবে ব্যাবহার এবং খেতে পারলে তেঁতুলের পরিপূর্ণ গুনাগুন পাওয়া যাবে এবং শরীরের অনেক সমস্যা দূর করে দিতে সাহায্য করবে।
  • তেঁতুল পানিতে গুলে ছেঁকে নিয়ে চিনি মিশিয়ে পানা তৈরী করে খেলে শরীরে গরম লাগা কষ্ট দূর করতে সাহায্য করবে।
  • তেঁতুল ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে নিতে হবে। এরপর চটকে ছেঁকে নিতে হবে। চিনিতে পানি মিশিয়ে এবং এবং এই তেঁতুলের কাই মিশিয়ে পান করলে এবং বাকি তেঁতুল পানিতে এলাচ, লবঙ্গ, কর্পূর, গোলমরিচ মিশিয়ে কুলকুচা বা কুলি করলে অরুচি ভাব দূর করবে, পিত্ত প্রকোপ কমাতে সাহায্য করবে।
  • তেঁতুলে ১০/১২ টি বীজ পানিতে ভিজিয়ে উপরের খোসা ফেলে দিতে হবে। দুধে সাদা বীজের শাঁস পিষে নিতে হবে। প্রতিদিন সকালে নিয়মিত এই শাঁস খেতে পারলে শরিরে শক্তি বর্ধিত হবে।
  • তেঁতুলের শাঁস পানিতে গুলে ছেঁকে নিয়ে লবণ মিশিয়ে পান করলে মলের বেগ বাড়াতে সাহায্য করে অর্থাৎ পেট পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।

লেখকের শেষ কথা ও মন্তব্য

উপোরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে আমরা তেঁতুলের গুনাগুন, তেঁতুলের কার্যকারিতা, তেঁতুলের বিচির কার্যকারিতা, তেঁতুলের পাতার কার্যকারিতা, পুরোনো তেঁতুলের গুনাগুন ও কার্যকারিতা, তেঁতুল গাছের ছালের গুনাগুন ও কার্যকারিতা, কাঁচা তেঁতুলের গুনাগুন ও কার্যকারিতা ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পারলাম। 

তেঁতুলা গাছের ছাল, তেঁতুলের ফুল, তেঁতুলের পাতা, তেঁতুলের বিচি, তেঁতুলের ফল ইত্যাদি সবই বিভিন্ন রোগের ঔষধ হিসেবে ব্যাবহৃত হয়ে থাকে। এছাড়া তেঁতুলের আচার, অম্বল, তেঁতুলের টক, তেঁতুলের চাটনি, পানা, গুঁড়-তেঁতুল সবই খেতেও দারূণ এবং এগুলোর কার্যকারিতা, উপকারিতাও ব্যাপক। চাটনি বা আচার অম্ল স্বাদ বাড়ানোর জন্য সুলভ তেঁতুল মেশানো হয়ে থাকে। 

আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আজকের এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিবার, পরিচিতদের সাথে শেয়ার করবেন। আর্টিকেল বা পোস্টটি সম্পর্কে আপনার যেকোন মতামত কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন,ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url