স্ক্রিনশটস টেকনিকস-গ্রামাটিক্যাল এরর চেকার-কপিরাইটিং-প্লেইজারিজম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।

স্ক্রিনশটস টেকনিকসের মধ্যে মোবাইল দিয়ে কিভাবে স্ক্রিনশটস করতে হবে এবং কম্পিউটার দিয়ে কিভাবে স্ক্রিনশটস করতে হবে, গ্রামাটিক্যাল এরর চেকার কি, এসব বিষয়ে আমরা অনেকেই জানিনা। এমন অনেক পোষ্ট লিখতে হয় যেখানে স্কেইনশটসের প্রয়োজন পড়ে। সুতরাং কোন ডিভাইসে কিভাবে স্ক্রিনশটস নিতে হয় তা জানার জন্য লেখাটি সম্পূর্ণ পড়ার অনুরোধ রইলো।
স্ক্রিনশটস টেকনিকস-গ্রামাটিক্যাল-কপিরাইটিং-প্লেইজারিজম
এছাড়া কপিরাইট বিশ্লেষণ সম্পর্কে এখানে বিস্তারিত জানতে পারবেন। আরও জানতে পারবেন, প্লেইজারিজম কি, এটা করা যাবে কিনা, আর্টিকেল স্পিনিং ও স্ক্র্যাপিং বিশ্লেষণ সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে।

ভূমিকা

মোবাইল দিয়ে কিভাবে স্ক্রিনশটস নিতে হয় তা হয়তো আমরা অনেকেই জানি, কিন্ত কম্পিউটার দিয়ে কিভাবে স্ক্রিনশটস নিতে হয় তা হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা। Buying (বাইয়িং) কিওয়ার্ড র‌্যাংক করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় এই সব বিষয় নিয়ে আজকের আলোচনা। আপনি যদি কোন ওয়েবসাইট পরিচালনা করেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে এগুলি সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। কোন একটা পোষ্টের ঠিক যতটুকু দেখানো প্রয়োজন ঠিক ততটুকুই স্ক্রিনশটসের মাধ্যমে দেখানো যাবে।

তাহলে দেখতে অনেক সুন্দর লাগবে। পাঠক যেন বুঝতে পারে এটা কিসের স্ক্রিনশটস, মোবাইলের নাকি কম্পিউটারের। আমাদের ওয়েবসাইটে যখন কোন পোষ্ট লিখি সেক্ষেত্রে বানান অনেক সময় ভূল হয়ে যেতে পারে। এক্ষেত্রে আমাদের কি কাজ করতে হবে তা এই পোষ্টের মধ্যে বলা আছে। আপনি যদি লেখাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন তাহলে এমন অনেক অজানা তথ্য সম্পর্কে জানতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে স্ক্রিনশট নেয়ার নিয়ম

মোবাইল দিয়ে কিভাবে স্ক্রিনশটস নিতে হয় তা আমরা অনেকেই জানি আবার অনেকেই জানিনা। তবে আমরা অধিকাংশই যারা মোবাইল ব্যবহার করি তারা অনেকেই মোবাইলের স্ক্রিনশটসের নিয়ম জানি। একেক ডিভাইসের স্ক্রিনশটসের নিয়ম নিয়ম একেক রকম হয়ে থাকে। তবে সাধারনত মোবাইলের ভলিউম আপ বাটন এবং ভলিউম ডাউন বাটন একসাথে চাপ দিলে স্ক্রিনশটস হয়ে যায়।


আবার কিছু ডিভাইসে ভলিউম আপ বাটন এবং পাওয়ার বাটন একসাথে চাপ দিলে স্ক্রিনশটস হয়ে যায়। আবার কোন কোন ডিভাইসে তিনটা আঙ্গুল একসাথে উপর থেকে নিচের দিকে টেনে আনলেও স্ক্রিনশটস হয়ে যায়। তাছাড়া ডিভাইসের নাম দিয়ে গুগলে সার্চ দিলে জানা যাবে কোন ডিভাইসের স্ক্রিনশটসের নিয়ম কেমন।

কম্পিউটারে স্ক্রিনশটস নেওয়ার নিয়ম

মোবাইলে স্ক্রিনশটস অনেকেই নিতে পারলেও কম্পিউটারে স্ক্রিনশটস নেয়ার নিয়ম আমরা বেশির ভাগ মানুষই জানিনা। ডেস্কটপ কিংবা ল্যাপটপ দিয়ে স্ক্রিনশটস নেয়ার সহজ যে পদ্ধতি রয়েছে তা হলোঃ যে পেজটার স্ক্রিনশটস নিতে হবে সেই পেজটা ডিসপ্লের উপর রাখতে হবে। আপনার কম্পিউটার বা ল্যাপটপে যদি উইন্ডোজ ১০ অথবা ১১ সেট আপ দেয়া থাকে তাহলে নিচের এই নিয়মে আপনি স্ক্রিনশটস নিতে পারবেন।

প্রথমতঃ কম্পিউটারে বা ল্যাপটপে পাওয়ার (Power) বাটনে ক্লিক করে সার্চ অপশনে গিয়ে Snipping Tool (স্নিপিং টুল) লিখে সার্চ দিতে হবে।

দ্বিতীয়তঃ Snipping Tool এ মাউস রেখে Right Button এ চাপ দিয়ে ওপেন করে নিতে হবে।

তৃতীয়তঃ ওপেন (Open) হওয়ার পর New বাটনে ক্লিক করতে হবে। এরপর যতটুকু অংশ স্ক্রিনশটস নিতে হবে ততোটুকু অংশ মাউসের সাহায্যে সিলেক্ট করে নিতে হবে।

চতুর্থতঃ এরপর ছবিটি সেভ করার জন্য থ্রি ডটে (...) ক্লিক করে Save করতে পারেন। অথবা ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে কিবোর্ড থেকে একসাথে Ctrl+S দিয়ে ডেস্কটপ সিলেক্ট করে ফাইলের নাম দিয়ে Save করতে পারবেন।

কম্পিউটার থেকে ছবি Edit করতে ফটোশপ ওপেন করতে হবে। অথবা কিবোর্ড থেকে একসাথে Ctrl+O চাপ দিতে হবে। ছবি সিলেক্ট করে ওপেন করতে হবে। Crop tool সিলেক্ট করে ছবির উপর রাইট বাটন ক্লিক Clear Ressue করতে হবে। এরপর যতটুকু লাগবে ততটুকু বার ধরে সাইজ করে নিয়ে টিক চিহ্নতে ক্লিক করতে হবে। স্ক্রিনশটস কেউ যাতে চুরি করতে না পারে সেজন্য ছবির উপর জ্বল ছাপ দিয়ে নাম লিখে দিতে হবে।

গ্রামাটিক্যাল এরর চেকার

গ্রামাটিক্যাল এরর চেকার কিভাবে করতে হবে বা কেন করতে হবে এ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। আজকে এই পোষ্টটি মনোযোগ সহকারে পরতে পারলে অনেক কিছুই জানতে পারবেন। আমরা ওয়েবসাইটে কোন পোষ্ট বা কোন কিছু লিখতে গেলে অনেক সময় বানান ভূল করে থাকি। এই বানান ভুলের সংশোধন করতে আমরা এই গ্রামাটিক্যাল এরর চেকার ব্যবহার করে থাকি।
 
গ্রামাটিক্যাল এরর বা কোন কিছু লেখার সময় আমাদের করণীয় কি সে বিষয়ে আলোচনা করা হলো। গ্রামাটিক্যাল এরর আমরা দুই রকম ভাবে চেক করতে পারি। কেননা আমরা সাধারনত বাংলা এবং ইংরেজিতেই পোষ্ট বা লেখালেখি করে থাকি। ইংরেজীতে কোন কিছুর বানান ভুল হলে লেখার নিচে লাল দাগ Show করে। 

সেক্ষেত্রে লেখার উপর রাইট বাটন ক্লিক করলে সঠিক বানান আসলে সেটা দেখে সিলেক্ট করতে হবে। আপনি যদি অভ্র-কিবোর্ড ব্যবহার করে থাকেন তাহলে Start Button ক্লিক করে সার্চ অপশনে গিয়ে Avro Spell Checker D ওপেন করে কিছু লিখলে ভুল আছে কিনা চেক করে বানান ঠিক করে নিতে পারবেন। অথবা কিবোর্ড শর্টকোড F7 ক্লিক করতে হবে। 

অপশানের মধ্যে Change Once ক্লিক করলে শুধুমাত্র একটা বানান ঠিক হয়ে যাবে। Change All ক্লিক করলে সব সিলেক্ট করা বানান ঠিক করে দিবে। এক্ষেত্রে একটা করে বানান সিলেক্ট করে ঠিক করাই উত্তম। আশা করছি বানান ঠিক করার কৌশল আপনি বুঝতে পেরেছেন।

কপিরাইটিং কি, কপিরাইট বিশ্লেষণ

কপিরাইটিং কি ও কপিরাইটের বিশ্লেষণ সম্পর্কে আমরা অনেকেই বুঝতে পারিনা। সাধারন ভাবে কপিরাইটের তিনটা পার্ট বা অংশ রয়েছে। এগুলো হচ্ছে- Attention, Promise, Call to Action. যার প্রধান অংশ হচ্ছে পাঠকদের বা কাস্টমারদের কোন কিছুতে আকৃষ্ট করা বা তাদের মনোযোগ আকর্ষন করা। আপনি যদি কোন পণ্য বিক্রয় করতে চান, সেটা নিজের হোক কারও মার্কেটিং এর জন্য, 

এমনকি যদি কোন কোর্স বিক্রি করতে চান তাহলে শুরুতেই আপনার যে কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে, পাঠকদের বা কাস্টমারদের Attention করাতে হবে। এরপর Promise করানো বা এমন কিছু বলা আছে যার বিশ্বস্ততা আনয়ন করতে হবে। তারপর কাস্টমারদের Enroll করানো বা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করানো যাতে করে কাস্টমার কোন কোর্স বা কোন সেবা ক্রয় করতে আগ্রহি হয়। 

পণ্য বিক্রি করা বা কোর্স বিক্রি করতে পারাটাই হচ্ছে Call To Action. কপিরাইটিং জিনিসটা হচ্ছে কোন ব্যক্তির বা পাঠকদের Attention বা মনোযোগ সিক (Sick) করে তাকে কোন কিছু Promise করানোর মাধ্যমে তার কাছে কোন কিছু বিক্রি করা বা তার কাছে কোন সেবা পৌঁছে দেয়াই হচ্ছে কপিরাইটিং।

 কপিরাইটের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে যত কম কিছু লিখে কাস্টমারদের আকৃষ্ট বা আকর্ষন করানো যায়। কেননা কাস্টমারদের তো এতো বেশি সময় নেই যে আপনার বিস্তারিত বিজ্ঞাপনটি পড়বে। অতি অল্প কথার মাধ্যমেই কাস্টমারের মন জয় করার বা কাস্টমারদের বিশ্বাসযোগ্যতা বুঝাতে হবে। তাহলে নিশ্চয়ই কপিরাইট সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

প্লেজারিজম কি, এটা কেন করবেন না?

প্লেজারিজম সম্পর্কে আলোচনা করার আগে জানতে হবে এই প্লেজারিজম আসলে জিনিসটা কি। এটা আমাদের সবার কাছেই প্রায় অজানা। সহজ কথায় প্লেজারিজম হচ্ছে কেউ কারও লেখা বা পোষ্ট কপি করে নিজের নামে চালিয়ে দেওয়া। আপনার লেখার কয়েকলাইন অথবা পোষ্টের কিছু অংশ বা পুরো পোষ্ট কপি করে আপনাকে কোন রকম ক্রেডিট না দিয়েই নিজের নামে চালিয়ে দেয়া বা 

নিজের পোষ্টে কপি পেস্ট করে দেয়াই হচ্ছে প্লেজারিজম। কেউ কষ্ট করে কোন পোষ্ট লিখবে আর অন্য কেউ সেটা কপি করে নিজের নামের পোষ্ট করে চালিয়ে দিবে এটা তো ঠিক না। কেউ সময় দিয়ে চিন্তা ভাবনা করে, পরিশ্রম করে পোষ্ট লিখবে আর অন্য কেউ সেই পোষ্ট চুরি করে নিজের সাইটে পাবলিশ করবে এটা মোটেও উচিৎ না। 

এক্ষেত্রে যে চুরি করবে তার নামে কপি রাইট স্ট্রাইক মামলা দেয়া যায়। আপনার লেখা কেউ চুরি করছে কিনা তা যাচাই করার জন্য আপনার ওয়েবসাইটের লিংকটা কপি করে রাইট বাটন ক্লিক করে Copyscape.com ওয়েবসাইটে ওপেন করে লিংকটা Paste করে Go বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলে কপি করা লেখা গুলো দেখতে পাবেন। 

এছাড়া আপনি গুগলে আপনার মনে হওয়া অংশটুকু কপি করে সার্চ দিয়েও চেক করে দেখতে পাবেন কেউ কপি করছে কিনা। তাহলে নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন প্লেজারিজম জিনিসটা আসলে কি। আপনার লেখা যদি কেউ চুরি করে তাহলে আপনার কেমন লাগবে, ঠিক তেমনি আপনিও কারো লেখা চুরি করলে বা কপি পেস্ট করলে আপনার ওয়েবসাইটের অনেক ক্ষতি হতে পারে। তাই প্লেজারিজম করা মোটেও উচিৎ হবে না বা করা যাবেনা।

আর্টিকেল স্পিনিং ও স্ক্র্যাপিং বিশ্লেষণ

আর্টিকেল স্পিনিং এবং আর্টিকেল স্ক্র্যাপিং সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই অজানা। আপনি লেখাটি ভালো ভাবে পড়লে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। প্রথমেই আগে আর্টিকেল স্পিনিং সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে। কোন একটা আর্টিকেল থেকে নতুন আরেকটি আর্টিকেল তৈরী করাকে আর্টিকেল স্পিনিং বলা হয়। 

এক্ষেত্রে নতুন আর্টিকেলটি আগের আর্টিকেল থেকে ভিন্ন হবে। এই ভিন্ন বলতে প্রথমের আর্টিকেল একটার পর একটা শব্দ দিয়ে তৈরী করা হয়েছিল, কিন্ত নতুন আর্টিকেলটি শব্দ কমিয়ে বা শব্দ পরিবর্তন হয়ে সমার্থক শব্দের দ্বারা তৈরী হয়ে যায়। আর্টিকেল স্পিনিং করে যদি গুগলে পাবলিশ করা হয় তাহলে গুগল কোন কপি রাইট ধরবেনা কিন্ত র‌্যাংকিং হতেও পারে আবার নাও হতে পারে। 

এভাবে আর্টিকেল পোস্ট করলে ওয়েবসাইটের ক্ষতি হতে পারে, তাই স্পিনিং না করাই উত্তম। আর্টিকেল স্পিনিং করার মধ্যে একটা ওয়েবসাইট হচ্ছে free-article-spinner.com যার মাধ্যমে আপনি যতটুকু লেখা পরিবর্তন করতে ইচ্ছুক সেটি কপি করে input text পেস্ট করে দিয়ে spin text ক্লিক করলেই ফলাফল দেখতে পাবেন। 

আর আর্টিকেল স্ক্র্যাপিং হলো ওয়েবসাইটের শুধুমাত্র একটা কিওয়ার্ড লিখে সার্চ করলে সে সম্পর্কে পুরো একটা আর্টিকেল বা বিস্তারিত লিখে দিবে। আপনার যদি গুগল এডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম করার ইচ্ছা থাকে তাহলে আর্টিকেল স্ক্র্যাপিং বা স্ক্র্যাপার না করাই উত্তম।

Buying কিওয়ার্ড র‌্যাংক করে টাকা ইনকাম

Buying কিওয়ার্ড র‌্যাংক করে যে টাকা ইনকাম করা যায় এ বিষয়ে আমরা খুব কম মানুষই জানি। কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় সে বিষয়ে আজকে জানতে পারবেন যদি লেখাটি সম্পূর্ণ পড়তে পারেন। মানুষ যেসব কিওয়ার্ড লিখে গুগলে সার্চ করে আপনি যদি সেই সব ব্যক্তিদের কিওয়ার্ড সম্পর্কে রিসার্চ করে গুগলে সাবমিট করতে পারেন, 

তাহলে মানুষজন সে বিষয়ে জানার আগ্রহ প্রকাশ করতে পারবে। এক্ষেত্রে কেউ যদি নিজের কোন পণ্য বিক্রি করার জন্য গুগলে পাবলিশ করে আর মানুষ যদি সেই কিওয়ার্ড লিখে সার্চ করে তার লিংকে প্রবেশ করে পণ্য ক্রয় করতে পারবে। এতে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে। আবার অনেকেই অন্যের প্রোডাক্টস নিয়ে বা কোন কোর্স বিষয়ে লেখালেখি করে গুগলে পাবলিশ করে দেয়,
 
আর কেউ যদি সেই কিওয়ার্ড সার্চ করে তার লিংকে প্রবেশ করে কোন পণ্য বা কোর্স বিক্রি করতে পারে তাহলে ঐ কোম্পানি থেকে সে একটা কমিশন ইনকাম করতে পারবে। যেটাকে বলে Affiliate Marketting. সুতরাং বুঝতেই পারছেন কিওয়ার্ড র‌্যাংক করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়।

লেখকের মন্তব্য বা শেষ কথা

উপোরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে আপনি নিশ্চয় জানতে পেরেছেন কিভাবে মোবাইল দিয়ে স্ক্রিনশট নেয়া যায়, কম্পিউটার থেকে স্ক্রিনশট নেয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন, এছাড়া আপনি জানতে পেরেছেন গ্রামাটিক্যাল এরর চেকার কিভাবে করতে হয়, কপিরাইটিং কি, প্লেজারিজম (Plagiarism) কি, Buying কিওয়ার্ড র‌্যাংক করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় ইত্যাদি বিষয়ে জানতে পেরেছেন। 

আপনার ওয়েবসাইটের লেখা কেউ চুরি করলে আপনি কিভাবে চেক করবেন তা নিশ্চয় আপনি জেনে গেছেন। আশা করছি আপনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত লেখাটি পড়েছেন, পুরো লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আর লেখাটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আপনার যেকোন মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url