মধুময় বাদাম খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।
মধুময় বাদাম খাওয়ার সঠিক নিয়ম কানুন এবং মধুময় বাদাম খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে যারা জানতে চান, তাহলে আমি মনে করি আজকের এই লেখাটি শুধুমাত্র তাদের জন্য। মধুমাখা বাদাম খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি, মধুময় বাদাম খেলে ওজন কেমন বাড়তে পারে, এমন আরও অজানা বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
এছাড়াও মধু মিশ্রিত বাদাম ছোট বড় সকলেই খেতে পারবেন কিনা, সকালে কিংবা বিকালে একটা সুন্দর এবং ভারি নাস্তা হিসেবে মধু মিশ্রিত বাদাম বা মধুময় বাদাম কেমন কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে সে সম্পর্কে পুরোপুরি জানতে পারবেন, যদি আপনি লেখাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন।
ভূমিকা
মধু মিশ্রিত বাদাম সকালে খালি পেটে খেলে বেশি উপকার হবে নাকি বিকালের নাস্তা হিসেবে খেলে বেশি উপকার হবে নাকি রাতে ঘুমানোর পূর্বে খেলে বেশি উপকার হবে এমন বিভ্রান্তকর সিদ্ধান্ত বা পরিস্থিতির সম্মুখীন আমরা অনেকেই হয়ে থাকি। তাদের জন্যই এ বিষয়টা পরিষ্কার করার জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি লেখা।
মধু মিশ্রিত এই খাবারটি আপনি ইচ্ছা করলে যে কোন সময় বা যেকোনো বয়সের মানুষের জন্য অত্যধিক কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে সাহায্য করবে। মধু মিশ্রিত বাদামের সাথে ইচ্ছা করলে আপনি কাতিলা গামের সাথে মিক্স করে খেতে পারবেন। আমরা জানি বেশিরভাগ খাবার বা ফলমূল খেলে দ্রুত সময় নিয়ে কাজ করে
কিন্তু মধু মিশ্রিত বাদাম বা মধুমাখা বাদাম খেলে আপনার শরীরে পাঁচ বা দশ মিনিটের মধ্যে এনার্জি চলে আসবে। যদি বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় তবে নিজেই খেয়ে পরীক্ষা করতে পারেন অথবা যারা খেয়েছে তাদের মুখ থেকে শুনে বিশ্বাস নিয়ে আসতে পারেন।
মধুময় বাদাম খাওয়ার সঠিক সময়
মধু মিশ্রিত বাদাম বা মধুময় বাদাম খেলে কি পরিমান উপকার হবে এটা কম বেশি আমরা সকলেই জানি। তবে কখন খেলে বা কিভাবে খেলে বেশি পুষ্টি পাওয়া যাবে বা দ্রুত কাজ করবে এ বিষয়ে আমরা অনেকেই দ্বিধার মধ্যে পড়ে থাকি। অনেকেই বলে যে, সকালে খালি পেটে মধু মিশ্রিত বাদাম খেলে বেশি কাজ করে,
আবার অনেকেই সকালে পরিশ্রম করে ক্লান্ত শরীরকে এনার্জি ফিরিয়ে আনতে কিংবা দুর্বলতা ভাবকে দূর করতে দুপুরে খেয়ে থাকেন। আবার কারো মতে, সারাদিন কাজকর্ম করে নিজের স্বাভাবিক সুস্থতা ধরে রাখার জন্য বিকেলে নাস্তা হিসেবে মধু মিশ্রিত বাদাম খেয়ে থাকেন। এখন আপনি মনে করতে পারেন যে, আমি কখন খাব এবং কিভাবে খাব এমন প্রশ্নের সম্মুখীন যদি হয়ে থাকেন,
তাহলে আমি মনে করে, সকালে খালি পেটে দুই থেকে তিন চামচ মধুময় বাদামের সাথে কাতিলা গাম যুক্ত করে খেলে আরো বেশি ফল পাওয়া যাবে। তবে এই বিষয়ে পরিষ্কার জেনে রাখা ভালো যে, মধুময় বাদাম খাওয়ার নির্দিষ্ট কোন ধরাবাধা সময় নেই। আপনার যখন ইচ্ছা, আপনার যখন ভালো লাগবে আপনি তখনই খেতে পারবেন।
তবে কারো যদি সকালে খাওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে তার জন্য উচিত হবে সকাল বেলার নাস্তার ৩০-৪০ মিনিট আগে খাওয়া। আবার এটাও করতে পারেন যে সকালবেলা খাবারের ৩০-৪০ মিনিট পরেও খেতে পারেন। যাদের বিকেলে খাওয়ার অভ্যাস বা বিকেলে নাস্তা হিসেবে খেতে ইচ্ছা করেন তাহলে তাদের জন্য উচিত হবে বিকালে হালকা নাস্তা হিসেবে কিন্তু সেটা মধুময় যুক্ত ভারী পুষ্টিকর খাবারের মাধ্যমে। এছাড়াও যাদের রাতে খেতে ভালো লাগবে কিংবা রাতে খেতে পছন্দ করেন তাদের জন্য উচিত হবে রাতে খাবারের ৩০-৪০ মিনিট পর অথবা ঘুমানোর পূর্বে খাওয়াই উত্তম।
মধুময় বাদাম খাওয়ার কার্যকারিতা
খাঁটি মধুর সাথে নানান রকম ফলমূল এবং বিভিন্ন উপকরণ সমূহের মিশ্রণে মধু মিশ্রিত বা মধুময় বাদাম তৈরি করা হয়। এই মধু মিশ্রিত বা বাদাম খেলে কি পরিমাণ এনার্জি এবং কার্যকরিতা রয়েছে তা আমরা অনেকেই জানি এবং অনেকেই এখনো জানিনা। যারা জেনেও নিয়ম মেনে খেতে পারছেন না বা সঠিক উপকার পাচ্ছেন না এবং যারা জানেন না তাদের জন্য আমার লেখা এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ তাদের জন্য।
শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে পারলেই আপনি অনেক কিছু জেনে বুঝে খেতে পারবেন এবং তার ফলও নিজেই উপলব্ধি করতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ। মধু মিশ্রিত বা মধুময় বাদাম খেলে কেমন উপকার দেখতে পারবেন,
সেগুলো হলোঃ
- দুর্বল স্মৃতি শক্তি সবল করতে সাহায্য করবে।
- ওজন কমানোর জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।
- যৌন তৃপ্তি বৃদ্ধি করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।
- ক্যান্সারের মতো মারাত্মক রোগের প্রতিরোধক হবে হিসেবে কাজ করবে।
- ডায়াবেটিস স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করবে।
- হৃদরোগের মতো মারাত্মক রোগ থেকে রেহাই পেতে সাহায্য করবে।
- শারীরিক এবং মানসিক ক্লান্তি ও দুর্বলতা দূর করতে সাহায্য করবে।
- অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।
মধুময় বাদাম খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
আমরা সকলেই জানি, যে জিনিস খেলে উপকৃত হতে পারবো এবং ফলাফল দেখতে পারবো সে জিনিসের অবশ্যই কিছু দিক নির্দেশনা কিংবা নিয়ম-নীতি অবশ্যই রয়েছে।যেকোন জিনিসের সফলতা দেখতে হলে বা সফলতা পেতে অবশ্যই তাকে সঠিক নিয়মের মাধ্যমে থেকে কাজ করে যেতে হবে।অনিয়মের কোন কিছুই ভালো ফলাফল আশা করা যাবেনা, আর আশা করাটাও এক ধরনের বোকামী।
সহজভাবে বলতে গেলে, কেউ যদি সঠিক নিয়ম মেনে কোন কাজ করে সেই কাজের সফলতা সে অবশ্যই পাবে। ঠিক তেমনি নিয়ম জেনে বা নিয়ম মেনে যদি কেউ মধুময় বাদাম খেতে পারেন অবশ্যই তার ফলাফল নিজেই উপলব্ধি করতে পারবেন। যেকোন বিষয়ের সফলতার পিছনে যে কারণটি উল্লেখযোগ্য হিসেবে গণ্য করা হয় সেটা হচ্ছে সঠিক নিয়ম এবং সময়ের সঠিক ব্যবহার।
সুতরাং আপনার সুস্বাস্থ্য টিকে রাখার জন্য এবং শারীরিক মানসিক এনার্জি বজায় রাখার জন্য উপযুক্ত সময় এবং সঠিক নিয়ম মেনে মধুময় বাদাম বা মধু মিশ্রিত বাদাম খাওয়া আবশ্যক। মধুমাখা বাদাম সেবন করার উত্তম সময় হলো প্রত্যহ ভোরবেলা ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার পরে দুই অথবা তিন চামিচ মধুময় বাদাম সেবন করবেন।
যার ফলে আপনি সঠিক কার্যকর লক্ষ্য করতে পারবেন। এটা ছাড়াও আপনি আরেকটি কাজ করতে পারেন সেটা হল, সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করার পর যখন ঘুমাতে যাবেন তার আগে ওই একই পরিমাণ মধু মিশ্রিত বাদাম মধুময় বাদাম সেবন করে ঘুমাতে যাবে। তাহলে দেখবেন রাতের মধ্যেই আপনার শরীরের ক্লান্তি দূর করে দিয়ে একটা প্রশান্তির ঘুম চলে আসবে এবং শরীর সচল থাকবে, ইনশাআল্লাহ।
মধুময় বাদাম খেলে ওজন বাড়বে কেমন
আমাদের অনেকেরই জানার আগ্রহ থাকে বা জানার ইচ্ছা পোষণ হয় যে, মধুময় বাদাম বা মধু মিশ্রিত বাদাম খেলে ওজন বাড়বে নাকি কমবে। এক্ষেত্রে হয় কি যাদের ওজন বেশি তারা হয়তো ভয় পেতে পারেন যে, মধুময় বাদাম বা মধু মিশ্রিত বাদাম খেলে তাদের শরীরের ওজন আরো বৃদ্ধি পেতে পারে কিনা। আবার যাদের ওজন কম তারাও চিন্তা-ভাবনা করে যে,
মধু মিশ্রিত বাদাম বা মধুময় বাদাম খেলে তাদের শরীরের ওজন অনেক বেড়ে মোটা হয়ে যাবে। এমন ধারণা বা চিন্তা ভাবনা যদি কেউ করে থাকেন কিংবা এমন চিন্তায় যারা দিশেহারা হয়ে থাকেন আমি মনে করবো আজকের এই পোস্ট বা আর্টিকেলটি শুধুমাত্র তাদের চিন্তা ভাবনা দূর করার জন্য লেখা হয়েছে। তবে তাদের উদ্দেশ্যে এই বিষয়টি পরিষ্কার করে বলতে চাই যে,
মধু মিশ্রিত বাদাম বা মধুময় বাদাম শরীরের ওজন বাড়ানো কিংবা কমানোর জন্য তেমন কোন মুখ্য ভূমিকা পালন করে না। কারণ, মধুময় বাদামের আসল কাজ বা কার্যকারিতা হচ্ছে শারীরিক,মানসিক এমনকি দৈহিক সুস্থতা এবং এনার্জি ধরে রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও মধুময় বাদামের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো,
শরীরের স্বাভাবিক ওজন নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। এখন যাদের ওজন কম তারা যদি নিয়ম মেনে সময়মতো প্রতিদিন মধুময় বাদাম বা মধুমাখা বাদাম খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলেন তাহলে একদিকে যেমন তাদের রুচি বাড়াতে সাহায্য করবে, অপরদিকে তাদের শরীরের ওজন কিছুটা হলেও বাড়াতে সাহায্য করবে, ইনশাল্লাহ।
মধুময় বাদামের ক্ষতিকর দিক
এতক্ষণ নিশ্চয়ই আমরা মধু মিশ্রিত বাদামের কার্যকলাপ কিংবা ফলাফল সম্পর্কে অবগত হতে পেরেছি। প্রত্যেকটা জিনিসেরই ভালো দিক কিংবা খারাপ দিক থাকে অথবা উপকারিতা এবং অপকারিতা থাকে। তবে মধুময় বাদাম বা মধু মিশ্রিত বাদাম যেসব পুষ্টি উপাদান নিয়ে তৈরি করা হয় সেগুলো প্রত্যেকটাই আমাদের জন্য অনেক উপকারের।
মধুময় বাদামের কার্যকারিতার মধ্যে ক্ষতিকর কোন উপাদান নাই বললেই চলে। তবে কথায় আছে অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো কিছু দেয়না। অতিরিক্ত মধুমাখা বাদাম খেলে এসিলিটি বা গ্যাস্টিকের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। পেটে ফাপা ফাপা ভাব অনুভব হতে পারে এমনকি পেট ফুলে গিয়ে গ্যাস ফোমের মতো মারাত্ত্বক ঝুকি আসতে পারে। যার ফলে সতর্ক থাকা ভালো এবং নিয়মিত নিয়ম মেনে বা পরিমান মতো সেবন করাই শ্রেয়।
এছাড়াও যাদের ডায়াবেটিসের প্রভাব বিদ্যমান রয়েছে তাদের জন্য সতর্ক দেয়া ভালো যে, আপনারা ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সেবন করতে পারেন। তাতে আপনার জন্য ভয়ের কোন কারণ থাকবেনা। আশা করছি আপনারা সঠিক নিয়মের মাধ্যমে মধুময় বাদাম সেবন করবেন, তাহলে অপকারিতা বা ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মুক্ত হয়ে উপকার পাবেন এবং ফলাফল নিজেই উপলব্ধি করতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ।
মধুময় বাদাম বানানোর উপাদান
মধু মিশ্রিত বাদাম বা মধুময় বাদাম নাম শুনেই অনেকেই ধারণা পেতে পারেন যে, এটা কি কি জিনিস দিয়ে মিক্সার করে বানানো হয়ে থাকে। তারপরও যদি কেউ না জেনে থাকে তাহলে আজকের এই পোষ্টটি পড়ে আপনি অবশ্যই জানতে পারবেন। মধুর সাথে বিভিন্ন বাদাম এবং ফলমূল মিক্স করে কোটা বা বোয়েমের মধ্যে ঢেলে দিয়ে চামচ দিয়ে সুন্দর করে নেড়ে মিক্সার করে তৈরী করা হয়ে থাকে।
আর যারা তৈরী করতে পারেন বা যারা তৈরী করতে জানেননা তারা দ্বিধার মধ্যে পরার কোন কারণ নাই।কেননা, এটা বানাইতে কম বেশি সবাই প্রায় একই উপাদান যোগ করে থাকেন। তারপরেও আপনাদের জানার জন্য বা বোঝানোর জন্য উপাদান গুলো নিম্নে উল্লেখ করা হইলোঃ
- খাঁটি মধু
- পেস্তা বাদাম
- কাঠ বাদাম
- চিনা বাদাম
- কাজু বাদাম
- থাই বাদাম
- মরিয়ম খেজুর
- সাদা তিল
- গোল্ডেন কিসমিস
- কালো কিসমিস
- সিয়া সীড
- আপেলের কুচি
- পামকিন সিড
- চেরি ফল
- আখরোট
- কালোজিরা
- ত্বীন ফল
- প্রিমিয়াম অ্যাপ্রিকট
- নরমাল খেজুর
- সাদা খুরমা।
এরকম প্রায় ২০/২৫ টা বা ৩০ টার মতো আইটেম যোগ করে সুন্দর ভাবে মিক্সার করার মাধ্যমে তৈরী করা হয় শক্তিবর্ধক, এনার্জেটিক, আয়ুরবেদিক, শারীরিক মানসিক দৈহিক বল বৃদ্ধিক বুষ্টার খাবার এই মধুময় বা মধু মিশ্রিত মধুমাখা বাদাম। তাহলে নিশ্চয়ই আপনি উপাদান দেখেই বুঝতে পেরেছেন এর কার্যকারী ক্ষমতা কেমন পাওয়ারফুল হবে।
যারা এখনো খাওয়া শুরু করতে পারেননি বা খাওয়া শুরু করবেন এমন ভাবনার মধ্যে রয়েছেন তাদের জন্য উত্তম পরামর্শ হচ্ছে দ্রুতই খাওয়া শুরু করুন, আর ফলাফলটা নিজের চোখেই দেখুন।
লেখকের মন্তব্য
উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে নিশ্চয়ই আপনারা বুঝতে পেরেছেন মধুমাখা বা মধু মিশ্রিত কিংবা মধুময় বাদামের কার্যকরী ক্ষমতার গুণাগুণ সম্পর্কে। আপনারা যদি নিয়মিত সঠিক নিয়মের মধ্যে এই মধুময় বাদাম সেবন করতে পারেন তাহলে কারো কথা বা কারো দিকে তাকিয়ে থেকে ফলাফল দেখতে হবে না। আপনি নিজেই তার জ্বলন্ত উদাহরণ হিসেবে লক্ষ্য করতে পারবেন। যদিও মধুময় বাদাম খাওয়ার তেমন কোন ধরা বাধা নিয়ম নেই তাই আপনার যখন মন চাইবে, যখনি ইচ্ছা করবে আপনি তখনই খেতে পারবেন।
সকালে খালি পেটে কিংবা খাওয়ার ৩০ থেকে ৪০ মিনিট পরেও খেতে পারবেন। দুপুরে খাবারের পর ক্লান্তি দূর করতেও খেতে পারবেন। আবার যদি মনে করেন বিকালের নাস্তা হিসেবেও সেবন করতে পারবেন। এমনকি রাতের খাবারের পরে অথবা ঘুমানোর পূর্বেও খাবার কার্যকারিতা রয়েছে। তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন বাজার থেকে বা কারো কাছ থেকে কিনে খাওয়ার চেয়ে নিজে নিজে তৈরি করে বা বাড়িতে বানিয়ে বেশি উত্তম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url